এম আর আয়াজ রবি।
উখিয়া উপজেলার মাননীয় প্রশাসন ও সম্মানীত চেয়ারম্যানবৃন্দের প্রতি একটি অপ্রিয় হলেও সত্য বিষয়ের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষন করছি যে,
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কথার সূত্র ধরে আমরা আপনাদের অবগত করতে চাই যে, আমরা যারা মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে মাঠে,ঘাটে, প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট দূর্যোগে প্রানবাজি রেখে সংবাদ সংগ্রহ করি, দেশের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে দেশ ও মানব সেবায় নিয়োজিত আছি এবং আমরা যারা কোন সাংবাদিক ওয়ার্জবোডের আওতাভূক্ত নয়, কিন্তুু আমরা আমাদের পরিবার, পরিজন নিয়ে ক্যামন করে এই করোনাকালে জীবন যাপন করছি, সরকার ও প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা বা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানবৃন্দ কোন খবরাখবর আদৌ নিিিিিএন বা য়েছয়েচয়েয় নিয়েছেন কি?
তাই উপজেলা প্রশাসনসহ, সম্মানীত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করব, অতি সত্ত্বর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত প্রনোদনা ও বিভিন্ন আই/এনজিও কর্তৃক ঘোষিত প্রনোদনাসমুহ আপনাদের ইউনিয়নে কর্মরত প্রত্যেক সংবাদকর্মীর লিষ্ট করে সত্যিকারের সংবাদকর্মীদের সরকারী বেসরকারী করোনাকালীন প্রনোদনা প্রদানের ব্যবস্থা নিশ্চিত করুণ। অন্ততঃ সাংবাদিক সমাজ এই লক ডাউনের দূর্যোগ কালীন সময়ে কোন হালতে আছেন একবার স্বচক্ষে দেখে যান, অবলোকন করুণ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্পষ্ট ঘোষণা করোনা কালীন, সকল পর্যায়ের বেকার, কর্মঠ, ছদ্মবেকার পেশাজীবি মানুষের পাশে সরকারী প্রনোদনা স্বসম্মানে পৌঁছে দিতে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। তাই রাষ্ট্রের মুল কর্তার কথা বা নির্বাহীর কথা মত সকলকে প্রনোদনার আওতায় এনে প্রয়োজনীয় সামগ্রী পেয়েছে কিনা নিশ্চিত করুন। এটা পাওয়া তাদের মৌলিক ও সাংবিধানিক অধিকার। অন্যতায় খবরের কাগজে এ জাতীয় বিভিন্ন ইস্যুতে শিরোনাম হলে, সাংবাদিকরা কোনভাবেই দায়ী থাকবেনা। তাই অনতিবিলম্বে উপরোক্ত বিষয়াদি বিবেচনা করতঃ সাংবাদিকসহ অন্যান্যদের প্রাপ্য প্রনোদনা বন্টনের ব্যবস্থা করুন। ধন্যবাদ সবাইকে।
লেখকঃ সভাপতি, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম ( বিএমএসএফ), উখিয়া উপজেলা শাখা।